Dhaka 6:04 pm, Monday, 20 May 2024
ভয়াবহ নারী সিন্ডিকেটের হোতা সুলতানা ও ইভা 

গুলশান এখন স্পার নামে মিনি পতিতালয়ে পরিনত

লতানা ও ইভার নির্দেশে দালাল চক্ররা এসব মেয়েদের সংগ্রহ করে থাকেন

গুলশানে ক্রমেই বাড়ছে অবৈধ স্পা সেন্টার। আর এসব স্পা সেন্টার ঘিরে চলছে নারী ও মাদক বাণিজ্য। তবে স্পা সেন্টারের মালিকরা ক্ষমতাশীন দলের বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি বা পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার দাপটে চলছে সমাজের এসব কর্মকান্ড। জানা গেছে, গুলশানের ১৩১ নং রোডের সুলতানা ওরফে সুমনা এবং ১৩০ নং রোডের লাবনী আক্তার ইভা রাজনৈতিক ব্যক্তি বা প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই চলছে স্পা সেন্টারের আড়ালে অশ্লিলতা ও ব্ল্যাকমেইল বাণিজ্য। তাদের ঘারে একাধিক মামলা থাকলেও কোন কিছু তোয়াক্কা না করেই চলছে এসব ব্যবসা। আর এসব ব্যবসা ঘিরে ঘটতে পারে যেকোন মূহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা। এছাড়া বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধের সংখ্যা। এনিয়ে মাথা ব্যথা নেই পুলিশ প্রশাসনের। তাদের নাগের ডগায় চলছে এধরনের কর্মকান্ড। যেখানে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন। সেসকল পদক্ষে বিনষ্ট করার লক্ষে এসব সিন্ডিকেট উঠে পরে লেগেছে।

আরো পড়ুন: আনসার-ভিডিপিকে স্মার্ট ও আধুনিক করছে সরকার

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব স্পা সেন্টারে বিভিন্ন মেয়েদের উচ্চ বেতনে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে তাদেরকে সংগ্রহ করে দেহ ব্যবসা করতে বাধ্য করে। তবে উক্ত সুলতানা ও ইভার নির্দেশে দালাল চক্ররা এসব মেয়েদের সংগ্রহ করে থাকেন। আবার কেই দেহ ব্যবসার কাজে অশ্বিকার করলে তাকে পরতে হয় কঠিন বিপাকে। এধরনের অবৈধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে পুলিশের অভিযান চলে ঠিকই কিন্তু সেটা কেবলমাত্র এলাকাবাসীকে লোভ দেখানো এবং পুলিশ প্রসাশন বলে আমরা অভিযান চালিয়েছি তবে কাউকে পাওয়া যায়নি। অথচ পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সবই ঠিক ঠাক চলছে। তবে পুলিশ চাইলে এসব যেকোন মূহুর্তে বন্ধ করতে পারে। সুলতানা এবং ইভা বলেন, থানা পুলিশ ঠিক থাকলেই সব কিছুই করা সম্ভব। তাছাড়া তাদের আমরা মাসোহাড়া দিয়ে থাকি এবং তারও প্রমান রয়েছে। গুলশানে ভয়ংকর এই দুই নারীর কথা বলে মিষ্টিশুরে যাতে বোঝার কোন উপায় নেই তারা ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানেন না। এসব অসাধু ব্যবসায়ীরা বাড়ির মালিক ও ম্যানেজারদের অর্থের বিনিময়ে ম্যানেজ করেই চলছে তাদের কূকর্ম।
এবিষয়ে গুলশান থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন, আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি। তবে অভিযান করার আগেই তাদের নিয়ন্ত্রিত সিসি ক্যামেরার মাধ্যেমে দেখেই তারা নিরাপদ স্থানে ছিটকে পরে। তবে আসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। তাছাড়া আপনার সহযোগীতা করলে এগুলো নির্মূল করা সম্ভব এবং বর্তমান সরকারের সামাজিক উন্নয়ন রক্ষাত্রে আমরা কাজ করে আসছি। আরো বিস্তারিত আসসে….

আরো পড়ুন: সাতক্ষীরায় শিক্ষা অফিসারের নামে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ

 

2 thoughts on “গুলশান এখন স্পার নামে মিনি পতিতালয়ে পরিনত

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ

ভয়াবহ নারী সিন্ডিকেটের হোতা সুলতানা ও ইভা 

গুলশান এখন স্পার নামে মিনি পতিতালয়ে পরিনত

Update Time : 10:40:30 am, Tuesday, 13 February 2024

গুলশানে ক্রমেই বাড়ছে অবৈধ স্পা সেন্টার। আর এসব স্পা সেন্টার ঘিরে চলছে নারী ও মাদক বাণিজ্য। তবে স্পা সেন্টারের মালিকরা ক্ষমতাশীন দলের বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি বা পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার দাপটে চলছে সমাজের এসব কর্মকান্ড। জানা গেছে, গুলশানের ১৩১ নং রোডের সুলতানা ওরফে সুমনা এবং ১৩০ নং রোডের লাবনী আক্তার ইভা রাজনৈতিক ব্যক্তি বা প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই চলছে স্পা সেন্টারের আড়ালে অশ্লিলতা ও ব্ল্যাকমেইল বাণিজ্য। তাদের ঘারে একাধিক মামলা থাকলেও কোন কিছু তোয়াক্কা না করেই চলছে এসব ব্যবসা। আর এসব ব্যবসা ঘিরে ঘটতে পারে যেকোন মূহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা। এছাড়া বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধের সংখ্যা। এনিয়ে মাথা ব্যথা নেই পুলিশ প্রশাসনের। তাদের নাগের ডগায় চলছে এধরনের কর্মকান্ড। যেখানে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন। সেসকল পদক্ষে বিনষ্ট করার লক্ষে এসব সিন্ডিকেট উঠে পরে লেগেছে।

আরো পড়ুন: আনসার-ভিডিপিকে স্মার্ট ও আধুনিক করছে সরকার

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব স্পা সেন্টারে বিভিন্ন মেয়েদের উচ্চ বেতনে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে তাদেরকে সংগ্রহ করে দেহ ব্যবসা করতে বাধ্য করে। তবে উক্ত সুলতানা ও ইভার নির্দেশে দালাল চক্ররা এসব মেয়েদের সংগ্রহ করে থাকেন। আবার কেই দেহ ব্যবসার কাজে অশ্বিকার করলে তাকে পরতে হয় কঠিন বিপাকে। এধরনের অবৈধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে পুলিশের অভিযান চলে ঠিকই কিন্তু সেটা কেবলমাত্র এলাকাবাসীকে লোভ দেখানো এবং পুলিশ প্রসাশন বলে আমরা অভিযান চালিয়েছি তবে কাউকে পাওয়া যায়নি। অথচ পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সবই ঠিক ঠাক চলছে। তবে পুলিশ চাইলে এসব যেকোন মূহুর্তে বন্ধ করতে পারে। সুলতানা এবং ইভা বলেন, থানা পুলিশ ঠিক থাকলেই সব কিছুই করা সম্ভব। তাছাড়া তাদের আমরা মাসোহাড়া দিয়ে থাকি এবং তারও প্রমান রয়েছে। গুলশানে ভয়ংকর এই দুই নারীর কথা বলে মিষ্টিশুরে যাতে বোঝার কোন উপায় নেই তারা ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানেন না। এসব অসাধু ব্যবসায়ীরা বাড়ির মালিক ও ম্যানেজারদের অর্থের বিনিময়ে ম্যানেজ করেই চলছে তাদের কূকর্ম।
এবিষয়ে গুলশান থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন, আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি। তবে অভিযান করার আগেই তাদের নিয়ন্ত্রিত সিসি ক্যামেরার মাধ্যেমে দেখেই তারা নিরাপদ স্থানে ছিটকে পরে। তবে আসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। তাছাড়া আপনার সহযোগীতা করলে এগুলো নির্মূল করা সম্ভব এবং বর্তমান সরকারের সামাজিক উন্নয়ন রক্ষাত্রে আমরা কাজ করে আসছি। আরো বিস্তারিত আসসে….

আরো পড়ুন: সাতক্ষীরায় শিক্ষা অফিসারের নামে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ