Dhaka 8:27 pm, Wednesday, 8 May 2024

লাইসেন্সের বিনিময়ে রাজস্ব দিতে প্রস্তুত অটোরিকশার চালকেরা

দেশের রাস্তায় প্রায় ৪০ লাখ অটোরিকশা ও ইজিবাইক চলাচল করছে যার বেশিরভাগই অবৈধ। মন্ত্রণালয় এসব গাড়িগুলোকে নীতিমালা আওতায় আনতে পারছে না। ফলে এ খাত থেকে কোনও রাজস্বও পাচ্ছে না সরকার। চাঁদাবাজির মাধ্যমে রাজস্বের টাকা চলে যাচ্ছে তৃতীয় পক্ষের পকেটে। এ সব অটোরিকশাকে লাইসেন্সের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটরচালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেড। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটি জানায়, লাইসেন্স দেওয়া হলে সরকারকে আগামী ৫ বছরে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব প্রদান করতে প্রস্তুত তারা।
সংগঠনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম লিখিত বক্তব্যে বলেন, ২০১৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর ও ২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সিনিয়র সচিব অর্থ মন্ত্রণালয়, সচিবালয়-ঢাকা, অর্থ বিভাগের কাছে দশ বছরে বিআরটিকে ইজিবাইকের রেজিস্ট্রেশন ফি ও প্রশিক্ষণ বাবদ আনুমানিক আট হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দেব বলে আবেদন করি। বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ২২ সালের ৪ এপ্রিলের আদেশ অনুযায়ী মহাসড়ক ছাড়া অন্যান্য সকল সড়কে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চলাচলে বৈধতার আদেশ দেন। তিনি আরও বলেন, এ সমস্ত অটোরিকশাকে লাইসেন্সের আওতায় এনে সরকারকে আগামী ৫ বছরে প্রায় আট হাজার কোটি টাকা রাজস্ব প্রদান করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটর চালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেড।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, ডিরেক্টর মো. মুজিবুর রহমান রানা, আক্তার আহমেদ ও মার্কেটিং ম্যানেজার আনোয়ারুল কবির।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ

লাইসেন্সের বিনিময়ে রাজস্ব দিতে প্রস্তুত অটোরিকশার চালকেরা

Update Time : 05:35:18 pm, Wednesday, 24 April 2024
দেশের রাস্তায় প্রায় ৪০ লাখ অটোরিকশা ও ইজিবাইক চলাচল করছে যার বেশিরভাগই অবৈধ। মন্ত্রণালয় এসব গাড়িগুলোকে নীতিমালা আওতায় আনতে পারছে না। ফলে এ খাত থেকে কোনও রাজস্বও পাচ্ছে না সরকার। চাঁদাবাজির মাধ্যমে রাজস্বের টাকা চলে যাচ্ছে তৃতীয় পক্ষের পকেটে। এ সব অটোরিকশাকে লাইসেন্সের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটরচালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেড। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটি জানায়, লাইসেন্স দেওয়া হলে সরকারকে আগামী ৫ বছরে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব প্রদান করতে প্রস্তুত তারা।
আরো পড়ুন:দাউদকান্দিতে বাসচাপায় ৪ জন নিহত
সংগঠনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম লিখিত বক্তব্যে বলেন, ২০১৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর ও ২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সিনিয়র সচিব অর্থ মন্ত্রণালয়, সচিবালয়-ঢাকা, অর্থ বিভাগের কাছে দশ বছরে বিআরটিকে ইজিবাইকের রেজিস্ট্রেশন ফি ও প্রশিক্ষণ বাবদ আনুমানিক আট হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দেব বলে আবেদন করি। বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ২২ সালের ৪ এপ্রিলের আদেশ অনুযায়ী মহাসড়ক ছাড়া অন্যান্য সকল সড়কে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চলাচলে বৈধতার আদেশ দেন। তিনি আরও বলেন, এ সমস্ত অটোরিকশাকে লাইসেন্সের আওতায় এনে সরকারকে আগামী ৫ বছরে প্রায় আট হাজার কোটি টাকা রাজস্ব প্রদান করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্যাটারি অ্যান্ড মোটর চালিত অটোরিকশা অটোবাইক সার্ভিস লিমিটেড।
আরো পড়ুন:দাউদকান্দিতে মাদ্রাসা ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, ডিরেক্টর মো. মুজিবুর রহমান রানা, আক্তার আহমেদ ও মার্কেটিং ম্যানেজার আনোয়ারুল কবির।