মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা” আজ ০১লা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ তারিখ (১৪/০৪/২০২৪ খ্রি.) বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসন, বগুড়ার আয়োজনে দিনব্যাপী নানান কর্মসূচি আয়োজন করেন। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ছিল জাতীয় সংগীতের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এঁর অমর সৃষ্টি “এসো হে বৈশাখ এসো এসো” গানের সাথে নববর্ষকে বরণ, বেলুন ও ফেস্টুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়।বগুড়ায় বাংলা ১৪৩১ বরণ উপলক্ষ্যেবর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে৷
আরও পড়ুন: বাঙালির প্রাণের পহেলা বৈশাখ আজ
আজ (১৪ এপ্রিল রবিবার) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এ শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি বগুড়া শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।শোভাযাত্রায় বগুড়া- ৫ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, বগুড়া-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপু, জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার ( অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তীসহ জেলা প্রশাসন, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। আনন্দ শোভাযাত্রায় ঢাক- ঢোলের তালে তালে নানা ধরনের প্রতীকী শিল্পকর্ম তুলে ধরা করা হয়। প্রত্যেকের হাতে, ভ্যানে, মাথায় বাঙালি সংস্কৃতির পরিচয়বাহী বিভিন্ন প্রতীকী উপকরণ, রং-বেরংয়ের নানা প্রাণির প্রতিকৃতি যেমন ঘোড়া, হাতি, মাছ, পালকি, ঘোড়ার গাড়ি, মোরগের লড়াই, পেঁচা প্রতিকৃতি ছিলো চোখে পড়ার মতো।এর আগে, সকাল সোয়া ৮ টায় বগুড়া পৌর পার্কে সাতদিন ব্যাপী ৪৩ তম বৈশাখী মেলা এবং খোকন পার্কে সাতদিন ব্যাপী লোকজ মেলার উদ্বোধন করেন বগুড়া-৬ আসনের সংসদ সদস্য রাগেবুল আহসান রিপু। এছাড়াও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সরকারি আজিজুল হক কলেজ, পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। #### বিশেষ দ্রষ্টব্য[ আসসালামু আলাইকুম ভাই ছবি অনেকগুলো দিয়েছি কিছু ছবি নিউজের মাঝখানে দিয়ে।
2 thoughts on “বগুড়ায় নতুন বর্ষবরণ ১৪৩১উপলক্ষে বগুড়ায় উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র্যালী ও আনন্দ শোভাযাত্রা”