Dhaka 5:21 pm, Sunday, 7 July 2024

যেসব খাবার ত্বক ভালো রাখে

কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করলে নিজের বয়স ধরে রাখা সম্ভব। সুষম খাদ্যের মাধ্যমে নিজের ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখা সম্ভব। স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের মাধ্যমে যে ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করা সম্ভব তা অনেকেই ভালোমতো জানেন না। একবার ভেবে দেখুন। স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে আপনার ত্বকের পরিবর্তন সহজেই ধরতে পারবেন। কিন্তু অস্বাস্থ্যকর খাবার ত্বকে একজিমা, একনের মতো সমস্যাও সৃষ্টি করে। তাহলে কেমন খাবার গ্রহণ করা উচিত? চলুন জেনে আসি: যেসকল ডেইরি পণ্যে কম চর্বি থাকে তেমন খাবার খাওয়া উচিত। লো ফ্যাট দই খেতে পারলে ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ হয়। ভিটামিন এ ত্বকের কোষ উৎপাদনে সাহায্য করে। তাছাড়া দইয়ে এসিডোফিলাস নামক এক ধরণের উপাদান পাওয়া যায় যা পরিপাকে সাহায্য করে৷ খাবার সহজে পরিপাক হলে দেহে পুষ্টির সুষম বণ্টন নিশ্চিত হয়। 

আরো পড়ুন:টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ‘ডার্ক হর্স’ পাকিস্তান

পানি
নিয়মিত পানি খেলে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে। পানির মাধ্যমে কোষে পুষ্টি উপাদান প্রবাহিত হয় এবং দেহের দূষিত পদার্থ সহজেই নির্গত হয়। তাছাড়া বেশি বেশি পানি খেলে ঘাম হয় যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল
টমেটো, স্ট্রবেরি বা অন্যান্য অনেক ফলে এন্টি-অক্সিডেন্ট খুঁজে পাওয়া যাবে। এন্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ নিরাময়ে সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর তেল
অলিভ অয়েল, বিশেষত এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল নিয়মিত খেলে ত্বক ভালো থাকে। হ্যাঁ, আপনি ত্বকে আরো কিছু তেল ব্যবহার করতে পারেন। তবে অলিভ অয়েল খেলেও ত্বক সুস্থ থাকে।

ফ্যাটি এসিড
ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে সামুদ্রিক মাছ অন্যতম। মূলত ফ্যাটি এসিড ত্বকের মেমব্রেনের কোষ সুস্থ রাখে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এরফলে ত্বকের লাবন্যতা বাড়ে।

গ্রিন টি
গ্রিন টি দেহের প্রদাহ উদ্রেগকারী উপাদান প্রতিহত করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে এন্টি-অক্সিডেন্ট ও পলিফেনল পাওয়া যায়। গ্রিন টি স্কিন ক্যান্সারের মত সমস্যা নির্মূলেও সাহায্য করে।

2 thoughts on “যেসব খাবার ত্বক ভালো রাখে

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

যেসব খাবার ত্বক ভালো রাখে

Update Time : 11:12:43 am, Monday, 10 June 2024

কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করলে নিজের বয়স ধরে রাখা সম্ভব। সুষম খাদ্যের মাধ্যমে নিজের ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখা সম্ভব। স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের মাধ্যমে যে ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করা সম্ভব তা অনেকেই ভালোমতো জানেন না। একবার ভেবে দেখুন। স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে আপনার ত্বকের পরিবর্তন সহজেই ধরতে পারবেন। কিন্তু অস্বাস্থ্যকর খাবার ত্বকে একজিমা, একনের মতো সমস্যাও সৃষ্টি করে। তাহলে কেমন খাবার গ্রহণ করা উচিত? চলুন জেনে আসি: যেসকল ডেইরি পণ্যে কম চর্বি থাকে তেমন খাবার খাওয়া উচিত। লো ফ্যাট দই খেতে পারলে ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ হয়। ভিটামিন এ ত্বকের কোষ উৎপাদনে সাহায্য করে। তাছাড়া দইয়ে এসিডোফিলাস নামক এক ধরণের উপাদান পাওয়া যায় যা পরিপাকে সাহায্য করে৷ খাবার সহজে পরিপাক হলে দেহে পুষ্টির সুষম বণ্টন নিশ্চিত হয়। 

আরো পড়ুন:টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ‘ডার্ক হর্স’ পাকিস্তান

পানি
নিয়মিত পানি খেলে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে। পানির মাধ্যমে কোষে পুষ্টি উপাদান প্রবাহিত হয় এবং দেহের দূষিত পদার্থ সহজেই নির্গত হয়। তাছাড়া বেশি বেশি পানি খেলে ঘাম হয় যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল
টমেটো, স্ট্রবেরি বা অন্যান্য অনেক ফলে এন্টি-অক্সিডেন্ট খুঁজে পাওয়া যাবে। এন্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ নিরাময়ে সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর তেল
অলিভ অয়েল, বিশেষত এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল নিয়মিত খেলে ত্বক ভালো থাকে। হ্যাঁ, আপনি ত্বকে আরো কিছু তেল ব্যবহার করতে পারেন। তবে অলিভ অয়েল খেলেও ত্বক সুস্থ থাকে।

ফ্যাটি এসিড
ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে সামুদ্রিক মাছ অন্যতম। মূলত ফ্যাটি এসিড ত্বকের মেমব্রেনের কোষ সুস্থ রাখে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এরফলে ত্বকের লাবন্যতা বাড়ে।

গ্রিন টি
গ্রিন টি দেহের প্রদাহ উদ্রেগকারী উপাদান প্রতিহত করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে এন্টি-অক্সিডেন্ট ও পলিফেনল পাওয়া যায়। গ্রিন টি স্কিন ক্যান্সারের মত সমস্যা নির্মূলেও সাহায্য করে।