Dhaka ১০:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলে পিঠা উৎসব ও উদ্যোক্তা মেলার আয়োজন

শীতে পিঠা বাঙালির জীবন ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। শীত আসলে ফিরে আসে পিঠা খাওয়ার ধুম। সেই ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে এবং পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে তা ছড়িয়ে দিতে টাঙ্গাইল ক্লাবে শুরু হয়েছে তিনদিনব্যাপী পিঠা উৎসব। যেখানে অংশ নিয়েছেন নারী উদ্যোক্তাসহ পিঠাশিল্পীরা। আর পিঠার এই উৎসবে যোগ দিয়েছেন অনেক পিঠাপ্রেমীও।

আরো পড়ুন: টাঙ্গাইলে রঙ্গীন ফুলকপি চাষে কৃষকের স্বপ্নপূরণ

আয়োজকরা বলছেন, অব্যাহত থাকবে এই ধরনের উৎসবের আয়োজন। টাঙ্গাইল উইমেন্স চেম্বার অফ কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর আয়োজনে তিন দিনব্যাপী এই পিঠা উৎসব, উদ্যোক্তা মেলা ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নেয় স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাসহ পিঠা শিল্পীরা। টাঙ্গাইল ক্লাবে  ৭ টি পিঠার দোকান, ২ প্লাস্টিকের দোকান, ২ টি জুয়েলারি দোকান, ১ কুটিরশিল্প, ১ জামালপুর এর নকশীকাঁথা ও ১ টি ফুসকার দোকান বসেছে।এর ভিতরে মা পিঠা ঘরে হরেক রকমের পিঠা নিয়ে বসেছেন মোছা:নাজনীন বেগম ও তার ছোট বোন রেবেকা সুলতানা মা পিঠা ঘর স্টলে রয়েছে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, মালপোয়া, মালাই পিঠা, দুধ সুন্দরী , মাছ পিঠা, দুধ কুলি, ফুল পিঠা, পাটিসাপটা, দুধ পুলি, পাকন পিঠা, নারকেলের সেদ্ধ পুলি, মাংস পিঠা , তেলের পিঠা, হাতের সেমাই, গাজরের হালুয়া,সুজি  পিঠা, তালের পিঠাসহ আরও বাহারি সব নামের পিঠা।

দোকানে দোকানে ঘুরেফিরে সাজানো পিঠা দেখছেন দর্শনার্থীরা। পিঠা উৎসবে ঘুরতে আসা আরিফা আন্জুম সঞ্চিতা ও সুমাইয়া আক্তার  বলেন, পিঠা আমাদের একটি ঐতিহ্য। পিঠার উৎসব মানেই আনন্দ। এসেছি অনেক ভালো লাগলো। আশা করি এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে প্রতিবারে এমন উৎসব করা। টাঙ্গাইল উইমেন্স চেম্বার অফ কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর সভাপতি  বলেন  আমরা  আগামীতে এ ধরনের উৎসব অব্যাহত রাখার চেষ্টা করবো।

আরো পড়ুন: টাঙ্গাইলে রঙ্গীন ফুলকপি চাষে কৃষকের স্বপ্নপূরণ

 

2 thoughts on “টাঙ্গাইলে পিঠা উৎসব ও উদ্যোক্তা মেলার আয়োজন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

টাঙ্গাইলে পিঠা উৎসব ও উদ্যোক্তা মেলার আয়োজন

Update Time : ০৫:০৪:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

শীতে পিঠা বাঙালির জীবন ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। শীত আসলে ফিরে আসে পিঠা খাওয়ার ধুম। সেই ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে এবং পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে তা ছড়িয়ে দিতে টাঙ্গাইল ক্লাবে শুরু হয়েছে তিনদিনব্যাপী পিঠা উৎসব। যেখানে অংশ নিয়েছেন নারী উদ্যোক্তাসহ পিঠাশিল্পীরা। আর পিঠার এই উৎসবে যোগ দিয়েছেন অনেক পিঠাপ্রেমীও।

আরো পড়ুন: টাঙ্গাইলে রঙ্গীন ফুলকপি চাষে কৃষকের স্বপ্নপূরণ

আয়োজকরা বলছেন, অব্যাহত থাকবে এই ধরনের উৎসবের আয়োজন। টাঙ্গাইল উইমেন্স চেম্বার অফ কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর আয়োজনে তিন দিনব্যাপী এই পিঠা উৎসব, উদ্যোক্তা মেলা ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নেয় স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাসহ পিঠা শিল্পীরা। টাঙ্গাইল ক্লাবে  ৭ টি পিঠার দোকান, ২ প্লাস্টিকের দোকান, ২ টি জুয়েলারি দোকান, ১ কুটিরশিল্প, ১ জামালপুর এর নকশীকাঁথা ও ১ টি ফুসকার দোকান বসেছে।এর ভিতরে মা পিঠা ঘরে হরেক রকমের পিঠা নিয়ে বসেছেন মোছা:নাজনীন বেগম ও তার ছোট বোন রেবেকা সুলতানা মা পিঠা ঘর স্টলে রয়েছে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, মালপোয়া, মালাই পিঠা, দুধ সুন্দরী , মাছ পিঠা, দুধ কুলি, ফুল পিঠা, পাটিসাপটা, দুধ পুলি, পাকন পিঠা, নারকেলের সেদ্ধ পুলি, মাংস পিঠা , তেলের পিঠা, হাতের সেমাই, গাজরের হালুয়া,সুজি  পিঠা, তালের পিঠাসহ আরও বাহারি সব নামের পিঠা।

দোকানে দোকানে ঘুরেফিরে সাজানো পিঠা দেখছেন দর্শনার্থীরা। পিঠা উৎসবে ঘুরতে আসা আরিফা আন্জুম সঞ্চিতা ও সুমাইয়া আক্তার  বলেন, পিঠা আমাদের একটি ঐতিহ্য। পিঠার উৎসব মানেই আনন্দ। এসেছি অনেক ভালো লাগলো। আশা করি এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে প্রতিবারে এমন উৎসব করা। টাঙ্গাইল উইমেন্স চেম্বার অফ কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর সভাপতি  বলেন  আমরা  আগামীতে এ ধরনের উৎসব অব্যাহত রাখার চেষ্টা করবো।

আরো পড়ুন: টাঙ্গাইলে রঙ্গীন ফুলকপি চাষে কৃষকের স্বপ্নপূরণ