
রাজধানীর গুলশান বনানীতে স্পা সেন্টারের যতই দিন যাচ্ছে ততই গুলশান ও বনানী এলাকার সামাজিক পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে বলে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। জানা গছে, আ.লীগ স্বৈারাচর সরকারের সময় এসব অবৈধ স্পা সেন্টার গড়ে ওঠে। তৎকালীন সময়ে পায়েল আ.লীগের নেতাকর্মীদের পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার দাপটে দেধারছে চালিয়ে আসছিল বিভিন্ন অপকর্ম এবং স্বৈরাচারী সকর পতন হওয়ার পর তার অপকর্ম অরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুত্রে জানা গেছে, ইতিপূর্বে যারা এসব ব্যবসা করতেন তারা এখন ভোল পাল্টিয়ে বিএনপির নেতাকর্মী বা অণ্যন্য রাজনৈতিক সংগঠনের পরিচয় দিয়ে ইভা ও পায়েল না৬মের দুই ব্যক্তির গুলশান এলাকায় স্পা সেন্টারের আড়ালে তাদের নারী ও মাদক সিন্ডিকেটের তৎপরতা দিন দিন ভয়াবহ রুপ ধারন করছে। আরো জানা তথ্যমতে জানা গেছে, বিগত ফ্যাসিষ্ট ও স্বৈরাচারী আ.লীগের সরকারের গোপালগঞ্জের পরিচয়দানকারী পায়েল এর অধীনে রোড নং -২৪ বাড়ি নং ৯১/বি, বাড়িটির (২য় তলা) একটি প্রতিষ্ঠান ইভাকে চুক্তিভিক্তিক ভাড়া দেওয়া হয়েছে ও সেই ১৩০ থাকা ইভা বিরুদ্ধে নারী ও মাদকসহ কিছুদিন আগে গুলশান থানায় একটি মামলা হয় এবং তিনি কিছুদিন জেল ও খাটেন। বর্তমানে ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের পরিচয় দিয়ে যথারিতি স্পা অড়ালে যৌনকর্মীদের পতিতা পল্লি হিসাবে গড়ে তুলেছেন উক্ত প্রতিষ্ঠান।
অণ্যদিকে বনানীর ৪ নং রোডের ৩ নাম্বার বাড়িটির ২য় তলায় দির্ঘদীন ধরে পায়েলের ভাই এরশাদ উক্ত প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করে আসছে এবং এসব অপরাধের দ¦ায়ে কিছুদিন আগে বনানী থানা পুলিশ একটি মামলাও দিয়েছিল। সেই মামলায় জেল খেটে পুনরায় আবারো শুরু করে তাদের নারী ও মাদক বাণিজ্যের মত ভয়াবহ করবার। সেই সূত্র ধরে বনানী থানার ওসিকে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন, আমি বিষয়টি কঠোরভাবে দেখবো। তবে গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার উক্ত পায়েল ও ইভার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েছে বলে জানা গেছে। এসব স্পা সেন্টারের রাজধানীর আনাচে কানাচে পরে থাকা বিভিন্ন দালালচক্রের মাধ্যমে স্পা সেন্টারে পুলিশের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে চলছে যত অপকর্ম। এসব দালাল চক্রের বেপারোয়ায় অতিষ্ঠ গুলশান-বনানীর সাধরন স্থানীয় জনসাধারন। কিন্তু এসব প্রতিষ্ঠান ভবনের ফেøার ভাড়া নিয়ে অতি লোভের আশায় অভিনব কৌশলে চলে তার এসব কারবার।
এদিকে এলাকার সাধারণ বাসিন্দারা সব সময় দাবী করেন, অশ্লীলতার এমন আগ্রাসন থেকে মুক্ত সামাজিক পরিবেশ ও পাপাচার মুক্ত সুন্দর মানব সমাজ। সেক্ষেত্রে পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সর্বমহল যেনো তাঁদের যথাযথ ভূমিকা রাখেন সেই আশা প্রত্যাশা করেন সমাজের বিশিষ্টজনেরা।
সম্প্রত্তি, অসাধু ব্যবসায়ীরা এসব ব্যবসায় বিল্ডিং মালিক কিংবা ম্যানেজার অতিরিক্ত লোভ দেখিয়ে ভাড়া নিয়ে এসব ব্যবসা করে থাকেন। যার ফলে তারা নিরাবতা ভ‚মিকা পালন করে বিল্ডিং মালিকরা। এসব স্পা সেন্টারের ফ্লোরে দালালাচক্ররা নিয়মিত সুন্দরী নারী ও মাদক সাপ্লাই দিয়ে থাকেন যথারিতি। এছাড়া খদ্দের যোগানে সোসাল মিডিয়াতে বেশ প্রচার প্রচারনা রয়েছে তাদের। দালালচক্ররা সুন্দরী মেয়েদের টার্গেট করে উচ্চ বেতনের চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে স্পা সেন্টার দুটিতে নিয়ে এসে তাদেরকে দিয়ে যৌন বাণিজ্য করতে বাধ্য করে বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে রাজধানীজুড়ে রয়েছে তার নারী সিন্ডিকেটের একটি দালাল চক্র। এমনকি তাদেরকে সুন্দরী নারী দিয়ে বø্যাকমেইলও করেন। আরো বিস্তারিত আসছে…