Dhaka 4:37 pm, Sunday, 7 July 2024

ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানাল আরব আমিরাত

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর আগামী ১০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আরব আমিরাত। রোববার (১৭ মার্চ) গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ‘কাকতালীয়ভাবে’ শাওয়ালের চাঁদের জন্ম আগামী ৮ এপ্রিল পূর্ণ সূর্যগ্রহণের ঘটনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। তাই চাঁদটি পরের দিন ৯ এপ্রিল অধিকাংশ মুসলিম বিশ্ব থেকে দেখা যাবে। এ বিষয়ে আরব আমিরাতের জ্যোর্তিবিদ্যা সোসাইটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ইব্রাহিম আল জারওয়ান বলেন, হিজরি সন অনুযায়ী আগামী ১০ এপ্রিল (বুধবার) শাওয়াল মাস শুরু হতে পারে। যদি এদিন শাওয়াল মাস শুরু হয় তাহলে রোজা ৩০টি হবে।

আরও পড়ুন:ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল ফিতর মুসলমানদের জীবনে ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং আধ্যাত্মিক তাৎপর্য বহন করে।রমজান মাসজুড়ে রোজা পালনের পর শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে শুরু হয় ঈদুল ফিতরের উৎসব। যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালন করেন মুসলিমরা।

আরও পড়ুন:রোজায় খাবারের তালিকায় রাখুন স্বাস্থ্যকর খাবার

ঈদের দিন খোলা মাঠ বা বড় জামাতে মুসলমানরা ছয় তাকবিরের সঙ্গে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। এ নামাজকেই ইসলামে ঈদের নামাজ বলা হয়।

2 thoughts on “ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানাল আরব আমিরাত

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানাল আরব আমিরাত

Update Time : 02:20:22 pm, Monday, 18 March 2024

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর আগামী ১০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আরব আমিরাত। রোববার (১৭ মার্চ) গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ‘কাকতালীয়ভাবে’ শাওয়ালের চাঁদের জন্ম আগামী ৮ এপ্রিল পূর্ণ সূর্যগ্রহণের ঘটনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। তাই চাঁদটি পরের দিন ৯ এপ্রিল অধিকাংশ মুসলিম বিশ্ব থেকে দেখা যাবে। এ বিষয়ে আরব আমিরাতের জ্যোর্তিবিদ্যা সোসাইটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ইব্রাহিম আল জারওয়ান বলেন, হিজরি সন অনুযায়ী আগামী ১০ এপ্রিল (বুধবার) শাওয়াল মাস শুরু হতে পারে। যদি এদিন শাওয়াল মাস শুরু হয় তাহলে রোজা ৩০টি হবে।

আরও পড়ুন:ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল ফিতর মুসলমানদের জীবনে ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং আধ্যাত্মিক তাৎপর্য বহন করে।রমজান মাসজুড়ে রোজা পালনের পর শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে শুরু হয় ঈদুল ফিতরের উৎসব। যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালন করেন মুসলিমরা।

আরও পড়ুন:রোজায় খাবারের তালিকায় রাখুন স্বাস্থ্যকর খাবার

ঈদের দিন খোলা মাঠ বা বড় জামাতে মুসলমানরা ছয় তাকবিরের সঙ্গে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। এ নামাজকেই ইসলামে ঈদের নামাজ বলা হয়।