বছর ঘুরে আবারও শুরু হলো রহমত, মাগফেরাত আর নাজাতের মাস রমজান। সোমবার (১১ মার্চ) রাতে তারাবির নামাজ আদায় করে ভোরে সেহরি খেয়ে রমজানের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেছেন মুসল্লিরা। সংযম, আত্মশুদ্ধি এবং ত্যাগের এই মাসে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার, স্ত্রী সহবাস ও সব ধরনের পাপ কাজ থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে রোজা পালন করেন মুসলমানরা। বহু ফজিলত ও পুণ্যময় বৈশিষ্ট্যে ভরা এ মাসটিতেই পবিত্র কুরআন নাজিল হয়। এ মাসেই রয়েছে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম রাত-লাইলাতুল কদর। ২১ থেকে ২৯ রমজানের যেকোনো বেজোড় একটি রাত হবে কদর।
আরও পড়ুন:আজ থেকে নতুন সূচিতে চলবে সরকারি অফিস-ব্যাংক-আদালত
মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন, হে ইমানদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমনি ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। যেন তোমরা তাকওয়া বা আল্লাহ ভীতি অর্জন করতে পারো।
আবু হুরায়রাহ্ (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখন রমজান মাস আসে আসমানের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয় এবং দোজখের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর শয়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয়। (সহিহ বুখারি, মুসলিম)।