Dhaka ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উত্তরায় হোটেল গ্রান্ড প্লজায় নারী ও মাদক বাণিজ্যের আসর

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানাধীন ৯ নং সেক্টর, রোড নং-৭, হাউজ নং-২৯ এ হোটেল গ্রান্ড প্লাজা (ইন) লিফটের তৃতীয় তলা স্পার নামে মিনি পতিতা পল্লী ও মাদক কারবারীদের আস্থানা। উত্তরা এলাকায় রয়েছে ভিআইপি,সিআইপিসহ জনসাধারনের বসবাস। তবে এই হোটেলটি পূর্বে নাম ছিল মনপুরা। অথচ প্রসাশনের খেয়াল নেই সমাজের অনৈতিক কারবার কিংবা মাদক বাণিজ্যর দিকে। কিন্তু ব্যঙ্গের ছাতার মতো গড়ে ওঠা আবাসিক এলাকাতে অবৈধ হোটেলের ব্যবসা ঘিরে চলছে দিন রাত নারী ও মাদক কারবারীদের আনাগোনা। তবে এসব হোটেলে বেশিরভাগ উচ্চ বিলাশিতার লোকজনের যাতায়ত বেশি। এর অণ্যতম কারন হচ্ছে হোটেলটি নিরাপদ স্থান বলা যেতে পারে। তাই অবাধে দেহ ব্যবসা ও অনৈতিক সম্পর্কের মিলন মেলা চলছে প্রকাশ্যেই।

অভিযোগ রয়েছে, উত্তরা এলাকার বেশ কিছু হোটেল ও গেস্ট হাউজ নিয়ম নীতির বাইরে। যদিও আবাসিক এলাকাগুলোতে এধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। সেখানে পুলিশকে মাসোহারা দিলেই সেগুলো বৈধ বলে এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকরা বৈধতা বলে শিকার উক্তি দিচ্ছেন। তবে আগত অতিথিদের নানা রকম অবৈধ এবং অনৈতিক সুবিধা দিয়ে থাকে অসাধু ব্যবসায়ীরা। হোটেলটির স্পা সেন্টার কেন্দ্র করে রয়েছে একটি নারী চক্রের সিন্ডিকেট। অভিনব কৌশলে গড়ে হোটেলের মধ্যে স্পা সেন্টার গড়ে তুলে সমাজের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আসছে হোটেলটি। তবে হোটেল মালিকদের কারো নাম জানা যায়নি কিন্তু হোটেল ম্যানেজার মুকুল ওরফে সোহেলের নিয়ন্ত্রনে চললে এসব কারবার। এমনকি কপত-কপতীদের অনৈতিক মেলামেশায় হাট বসিয়েছেন তিনি। এছাড়া কেউ যদি হোটেলটিতে রুম ভাড়া নিতে চান তাহলে নারী থেকে শুরু করে সকল ধরনের সার্ভিস পেয়ে থাকেন এবং তাতে তাদের গুনতে হয় বিপুল পরিমানের অর্থ। আবার অভিযোগ উঠেছে খদ্দেরদের সুন্দরী নারীদের দিয়ে ফাঁদে ফেলে তাদেরকে বø্যাক- মেইলও করছে হোটেল ম্যানেজার মুকুল ওরফে সোহেল। আরো জানা গেছে, উক্ত সোহেল মাদক ব্যবসার সাথে যথারিতি জড়িত। এছাড়াও তিনি রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ফ্ল্যাট বাসা থেকে যৌন কর্মীদের সংগ্রহ করে ভিআইপি, সিআইপি সার্ভিস হিসেবে তাদেরকে সংগ্রহ করে থাকেন দালাল চক্রের মাধ্যেমে। এসব অসাধ্য ব্যবসায়ীরা বেশিরভাগ তাদের ছদ্ধ নাম ব্যবহার করে থাকেন। এর কারন পুলিশে ঝামেলায় পড়লে তেমন কোন সমস্যা হয়না।

সম্প্রত্তি, অপ্রাপ্ত বয়স্ক যুগল, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, বিবাহ বহির্ভূত অনৈতিক সম্পর্কে আবদ্ধসহ যে কোন বয়সের যে কেউ খুব সহজে এখানে একান্ত সময় পার করতে পারে। এই সুবিধা নিতে কারোরই নুন্যতম তথ্য যাচাইকরণ ছাড়াই চড়া মূল্যে একান্ত সময় কাটানোর জন্য ঘন্টা অনুযায়ী ও সারা রাতের জন্য দেয়া হয় রুম ভাড়া।

আরো বিস্তারিত আসছে….

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

উত্তরায় হোটেল গ্রান্ড প্লজায় নারী ও মাদক বাণিজ্যের আসর

Update Time : ০৬:১১:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানাধীন ৯ নং সেক্টর, রোড নং-৭, হাউজ নং-২৯ এ হোটেল গ্রান্ড প্লাজা (ইন) লিফটের তৃতীয় তলা স্পার নামে মিনি পতিতা পল্লী ও মাদক কারবারীদের আস্থানা। উত্তরা এলাকায় রয়েছে ভিআইপি,সিআইপিসহ জনসাধারনের বসবাস। তবে এই হোটেলটি পূর্বে নাম ছিল মনপুরা। অথচ প্রসাশনের খেয়াল নেই সমাজের অনৈতিক কারবার কিংবা মাদক বাণিজ্যর দিকে। কিন্তু ব্যঙ্গের ছাতার মতো গড়ে ওঠা আবাসিক এলাকাতে অবৈধ হোটেলের ব্যবসা ঘিরে চলছে দিন রাত নারী ও মাদক কারবারীদের আনাগোনা। তবে এসব হোটেলে বেশিরভাগ উচ্চ বিলাশিতার লোকজনের যাতায়ত বেশি। এর অণ্যতম কারন হচ্ছে হোটেলটি নিরাপদ স্থান বলা যেতে পারে। তাই অবাধে দেহ ব্যবসা ও অনৈতিক সম্পর্কের মিলন মেলা চলছে প্রকাশ্যেই।

অভিযোগ রয়েছে, উত্তরা এলাকার বেশ কিছু হোটেল ও গেস্ট হাউজ নিয়ম নীতির বাইরে। যদিও আবাসিক এলাকাগুলোতে এধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। সেখানে পুলিশকে মাসোহারা দিলেই সেগুলো বৈধ বলে এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকরা বৈধতা বলে শিকার উক্তি দিচ্ছেন। তবে আগত অতিথিদের নানা রকম অবৈধ এবং অনৈতিক সুবিধা দিয়ে থাকে অসাধু ব্যবসায়ীরা। হোটেলটির স্পা সেন্টার কেন্দ্র করে রয়েছে একটি নারী চক্রের সিন্ডিকেট। অভিনব কৌশলে গড়ে হোটেলের মধ্যে স্পা সেন্টার গড়ে তুলে সমাজের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আসছে হোটেলটি। তবে হোটেল মালিকদের কারো নাম জানা যায়নি কিন্তু হোটেল ম্যানেজার মুকুল ওরফে সোহেলের নিয়ন্ত্রনে চললে এসব কারবার। এমনকি কপত-কপতীদের অনৈতিক মেলামেশায় হাট বসিয়েছেন তিনি। এছাড়া কেউ যদি হোটেলটিতে রুম ভাড়া নিতে চান তাহলে নারী থেকে শুরু করে সকল ধরনের সার্ভিস পেয়ে থাকেন এবং তাতে তাদের গুনতে হয় বিপুল পরিমানের অর্থ। আবার অভিযোগ উঠেছে খদ্দেরদের সুন্দরী নারীদের দিয়ে ফাঁদে ফেলে তাদেরকে বø্যাক- মেইলও করছে হোটেল ম্যানেজার মুকুল ওরফে সোহেল। আরো জানা গেছে, উক্ত সোহেল মাদক ব্যবসার সাথে যথারিতি জড়িত। এছাড়াও তিনি রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ফ্ল্যাট বাসা থেকে যৌন কর্মীদের সংগ্রহ করে ভিআইপি, সিআইপি সার্ভিস হিসেবে তাদেরকে সংগ্রহ করে থাকেন দালাল চক্রের মাধ্যেমে। এসব অসাধ্য ব্যবসায়ীরা বেশিরভাগ তাদের ছদ্ধ নাম ব্যবহার করে থাকেন। এর কারন পুলিশে ঝামেলায় পড়লে তেমন কোন সমস্যা হয়না।

সম্প্রত্তি, অপ্রাপ্ত বয়স্ক যুগল, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, বিবাহ বহির্ভূত অনৈতিক সম্পর্কে আবদ্ধসহ যে কোন বয়সের যে কেউ খুব সহজে এখানে একান্ত সময় পার করতে পারে। এই সুবিধা নিতে কারোরই নুন্যতম তথ্য যাচাইকরণ ছাড়াই চড়া মূল্যে একান্ত সময় কাটানোর জন্য ঘন্টা অনুযায়ী ও সারা রাতের জন্য দেয়া হয় রুম ভাড়া।

আরো বিস্তারিত আসছে….