শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদফতরের বাস্তবায়নে চার তলা ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করলেও এক তলা ভবন করেই শেষ।মাদ্রাসা সুত্রে জানা যায়,গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মরুয়াদহ বাগানের ঘাট আর্দশ বালিকা দাখিল মাদ্রাসায় পনের সালের জানুয়ারি ১৯ তারিখে চারতলা ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন তৎকালীন জেলা প্রসাশক মোঃ এহছানে এলাহী। কিন্তুু দীর্ঘ আট বছর পেরিয়ে গেলেও চারতলার কাজ হচ্ছে না।
সরে জমিনে দেখা গেছে মাদ্রসা টিতে প্রায় চার”শ জন ছাত্রী লেখাপড়া করছেন। মাদ্রসার পরিবেশও ভালো।কিন্তু নতুন চার তলা ভবনের ভিত্তি হলেও এক তলা করেই থমকে গেছে কাজ।ফলে হতাশায় মাদ্রসার শিক্ষক ও ছাত্রীরা।মাদ্রসাটির একতলা থেকে চার তলায় উন্নিত হতো শ্রেণী কক্ষ বৃদ্ধি পাইতো,তাহলে এলাকার মেয়েদের কে লেখাপড়া আগ্রহ হতো।
মাদ্রাসার নতুন ভবনটি চার করার করার দাবী এলাকাবাসীর।মাদ্রাসার সুপার আব্দস সামাদ মিয়া বলেন,পনের সালের জানুয়ারি মাসে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর এর অর্থায়নে চার তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের ভিত দিয়ে এক তলা পর্যন্ত কাজ সমাপ্ত করা হয়েছে। মাদ্রাসার ছাত্রীরা বলেন, গ্রামঞ্চলে এই মাদ্রাসায় সুশৃঙ্খল ভাবে লেখাপড়া করছি,আশাছিল চার তলা ভবনে লেখাপড়া করার কিন্তু হয় নাই একতলা হয়েছে।প্রতিষ্ঠানের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব আবুল হোসেন সরকার বলেন,গ্রামের গরীব মানুষেরা বেশি অর্থ খরচ করে ছেলে মেয়েদের মনোরম পরিবেশে লেখাপড়া করাতে করাতে পারে না,এ মাদ্রাসায় শ্তুধু মেয়েরা লেখাপড়ার সুযোগ পেয়েছে। মাদ্রাসার একতলা ভবন হয়েছে, কিন্তু চার তলার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হলেও একতলা একটি ভবন করা হয়েছে ।এটি চারতলা বিশিষ্ট ভবন হতো তাহলে এলাকা ও আশেপাসের গরীব মানুষের মেয়েদের লেখাপড়ার আগ্রহ বারতো।বর্তমানে এমাদ্রাসায় প্রায় চার”শর মতো ছাত্রী লেখাপড়া করছে।
আরো পড়ুন: গাইবান্ধায় বাংলা ইশারা ভাষা দিবস পালন