Dhaka ০৭:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি নেতা দুদু জামিনে মুক্ত

দীর্ঘদিন কারাভোগের পর বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে তিনি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদুর ছোট ভাই ওয়াহিদুজ্জামান বুলা।

আরও পড়ুন:বগুড়ায় নিখোঁজ স্কুল শিক্ষার্থীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

এর আগে রাজধানীর পল্টন থানায় নাশকতার তিন মামলায় জামিন পান শামসুজ্জামান দুদু। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতানা সোহাগ উদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদুর আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবা।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ নভেম্বর দিনগত রাত ১২টার দিকে শামসুজ্জামান দুদুকে তার বড় বোনের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও পুলিশের ওপর হামলা এবং পুলিশ সদস্য হত্যার অভিযোগের মামলায় তাকে রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। রিমান্ড শেষে গত ৯ নভেম্বর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই আটক ছিলেন।

3 thoughts on “বিএনপি নেতা দুদু জামিনে মুক্ত

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

বিএনপি নেতা দুদু জামিনে মুক্ত

Update Time : ০৭:৩১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

দীর্ঘদিন কারাভোগের পর বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে তিনি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদুর ছোট ভাই ওয়াহিদুজ্জামান বুলা।

আরও পড়ুন:বগুড়ায় নিখোঁজ স্কুল শিক্ষার্থীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

এর আগে রাজধানীর পল্টন থানায় নাশকতার তিন মামলায় জামিন পান শামসুজ্জামান দুদু। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতানা সোহাগ উদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদুর আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবা।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ নভেম্বর দিনগত রাত ১২টার দিকে শামসুজ্জামান দুদুকে তার বড় বোনের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও পুলিশের ওপর হামলা এবং পুলিশ সদস্য হত্যার অভিযোগের মামলায় তাকে রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। রিমান্ড শেষে গত ৯ নভেম্বর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই আটক ছিলেন।