Dhaka ০৮:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বন্ধ হয়ে গেল গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতাল

দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় জ্বালানি ও কর্মী সংকটে গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম নাসের হাসপাতাল বন্ধ হয়ে গেছে। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

আরো পড়ুন:লোহিত সাগরে আরো ৬ জাহাজে হাউছিদের হামলা

স্থানীয় প্রশাসন ও জাতিসংঘের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, যুদ্ধ, জ্বালানির ঘাটতি এবং ইসরায়েলি অভিযান গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালটিকে সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর করে দিয়েছে। হাসপাতালটিতে ইসরায়েলি হামলায় আহত ও গুরুতর জখম নিয়ে অসংখ্য ফিলিস্তিনি হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। কিন্ত এটিও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গাজার স্বাস্থ্যসেবাব্যবস্থা আরও বড় সংকটে পড়ল। স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হাসপাতাল চালানোর মতো জ্বালানি বা কর্মী না থাকায় রোববার থেকে হাসপাতালটিতে সেবাদান কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন:গাজায় চার মাসে এতিম ১৭ হাজার শিশু

One thought on “বন্ধ হয়ে গেল গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতাল

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ

কালকিনিতে ৩ নারী ছিনতাইকারী আটক

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

বন্ধ হয়ে গেল গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতাল

Update Time : ১১:৫৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় জ্বালানি ও কর্মী সংকটে গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম নাসের হাসপাতাল বন্ধ হয়ে গেছে। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

আরো পড়ুন:লোহিত সাগরে আরো ৬ জাহাজে হাউছিদের হামলা

স্থানীয় প্রশাসন ও জাতিসংঘের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, যুদ্ধ, জ্বালানির ঘাটতি এবং ইসরায়েলি অভিযান গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালটিকে সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর করে দিয়েছে। হাসপাতালটিতে ইসরায়েলি হামলায় আহত ও গুরুতর জখম নিয়ে অসংখ্য ফিলিস্তিনি হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। কিন্ত এটিও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গাজার স্বাস্থ্যসেবাব্যবস্থা আরও বড় সংকটে পড়ল। স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হাসপাতাল চালানোর মতো জ্বালানি বা কর্মী না থাকায় রোববার থেকে হাসপাতালটিতে সেবাদান কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন:গাজায় চার মাসে এতিম ১৭ হাজার শিশু