প্রতি বছর রমজানে আল-আকসায় নামাজ আদায় করেন মুসলিমরা। কিন্তু গত বছর অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসনে হাজার হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়। ফলে আল-আকসায় নামাজ পড়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়। তবে বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বিবৃতি দিয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর। এতে বলা হয়, বিগত বছরগুলোতে রমজানের প্রথম সপ্তাহে যত সংখ্যক মুসল্লি আল-আকসা আসতেন, এ বছরও তাতে কোনো ব্যতিক্রম হবে না। তবে প্রতি সপ্তাহে জেরুজালেম ও আল-আকসা এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হবে। তার ভিত্তিতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আরো পড়ুন:রমজানের শুরুতেই আল আকসায় যাওয়ার ডাক হামাসের
এর আগে, ইসরায়েলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং কট্টর ডানপন্থী রাজনীতিক ইতামার বেন গিভির বলেছিলেন, ‘আসন্ন রমজানে আল-আকসায় পশ্চিম তীরের মুসল্লিদের প্রবেশ করতে দেওয়া উচিত হবে না।’ তবে তার এমন প্রস্তাবে সায় না দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানায় যুক্তরাষ্ট্র।
আরো পড়ুন:ফ্রান্স গেলেন স্পিকার শিরীন শারমিন
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক ব্রিফিংয়ে বলেন, অতীতের মতো এবারও রমজান মাসে মুসল্লিদের আল-আকসা প্রাঙ্গণে প্রবেশাধিকার দিতে আমরা ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। পশ্চিম তীরে উত্তেজনা ছড়ালে তা ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি।