Dhaka ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে

দখলদার ইসরায়েলের হামলায় গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। শিশুরা ভয়াবহ মাত্রায় অপুষ্টির শিকার হচ্ছে। তারা অনাহারে মারা যাচ্ছে। বুধবার (৫ মার্চ) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, গাজায় স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জার পাশাপাশি হাসপাতালেও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। তাদের এমন আগ্রাসনে গাজায় তীব্র মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি এতোটাই অমানবিক যে, সেখানে অনাহারে শিশুরা মারা যাচ্ছে। ডব্লিউএইচও প্রধান বলেন, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় খাবারের অভাবের ১০ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং উত্তর গাজায় শিশুরা ভয়াবহ মাত্রায় অপুষ্টির শিকার হয়েছে। হাসপাতালগুলোও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে, জাতিসংঘ বলেছিল, গাজায় দুর্ভিক্ষ প্রায় অনিবার্য। গাজার উত্তরাঞ্চলে দুই বছরের কম বয়সী প্রতি ছয়জন শিশুর মধ্যে একজন তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে।

আরও পড়ুন:‘রোহিঙ্গাদের জন্য স্থানীয় জনগণই এখন সংখ্যালঘু’

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবরে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের আগ্রাসনে সাড়ে ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

2 thoughts on “গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ

ফিরতে ইচ্ছুক লেবাননে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের নথিভুক্ত হতে হবে

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে

Update Time : ১২:২৯:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

দখলদার ইসরায়েলের হামলায় গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। শিশুরা ভয়াবহ মাত্রায় অপুষ্টির শিকার হচ্ছে। তারা অনাহারে মারা যাচ্ছে। বুধবার (৫ মার্চ) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, গাজায় স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জার পাশাপাশি হাসপাতালেও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। তাদের এমন আগ্রাসনে গাজায় তীব্র মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি এতোটাই অমানবিক যে, সেখানে অনাহারে শিশুরা মারা যাচ্ছে। ডব্লিউএইচও প্রধান বলেন, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় খাবারের অভাবের ১০ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং উত্তর গাজায় শিশুরা ভয়াবহ মাত্রায় অপুষ্টির শিকার হয়েছে। হাসপাতালগুলোও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে, জাতিসংঘ বলেছিল, গাজায় দুর্ভিক্ষ প্রায় অনিবার্য। গাজার উত্তরাঞ্চলে দুই বছরের কম বয়সী প্রতি ছয়জন শিশুর মধ্যে একজন তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে।

আরও পড়ুন:‘রোহিঙ্গাদের জন্য স্থানীয় জনগণই এখন সংখ্যালঘু’

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবরে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের আগ্রাসনে সাড়ে ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।