Dhaka ১২:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বুরকিনা ফাসোতে নামাজের সময় মসজিদে হামলা

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে একটি মসজিদে বন্দুকধারীদের হামলায় কয়েক ডজন মুসল্লি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগে, সোমবার দেশটির একটি ক্যাথলিক গির্জায় বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়।

আরও পড়ুন:বুরকিনা ফাসোতে গির্জায় বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ১৫

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গির্জায় হামলা চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের দিনেই দেশটির নাতিয়াবোয়ানি শহরের একটি মসজিদে হামলা চালায় বন্দুকধারীরা। ভোরে নামাজের সময় হামলাকারীরা এলোপাতাড়ি গুলি করলে বহু মুসিল্লির মৃত্যু হয়। নিহতদের অধিকাংশই পুরুষ। এদিকে স্থানীয় মিডিয়াগুলো বলছে, হামলাকারীরা মোটরবাইকে করে এবং মেশিনগান নিয়ে মসজিদটিতে হামলা চালায়।

উল্লেখ্য, বুরকিনা ফাসোর এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি এলাকা বর্তমানে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে। দেশটির কর্তৃপক্ষ আল-কায়েদা এবং ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যুক্ত গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করছে। এসব গোষ্ঠী সাহেল অঞ্চলের বিশাল অংশ দখল করে রেখেছে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

বুরকিনা ফাসোতে নামাজের সময় মসজিদে হামলা

Update Time : ০৮:০৮:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে একটি মসজিদে বন্দুকধারীদের হামলায় কয়েক ডজন মুসল্লি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগে, সোমবার দেশটির একটি ক্যাথলিক গির্জায় বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়।

আরও পড়ুন:বুরকিনা ফাসোতে গির্জায় বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ১৫

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গির্জায় হামলা চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের দিনেই দেশটির নাতিয়াবোয়ানি শহরের একটি মসজিদে হামলা চালায় বন্দুকধারীরা। ভোরে নামাজের সময় হামলাকারীরা এলোপাতাড়ি গুলি করলে বহু মুসিল্লির মৃত্যু হয়। নিহতদের অধিকাংশই পুরুষ। এদিকে স্থানীয় মিডিয়াগুলো বলছে, হামলাকারীরা মোটরবাইকে করে এবং মেশিনগান নিয়ে মসজিদটিতে হামলা চালায়।

উল্লেখ্য, বুরকিনা ফাসোর এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি এলাকা বর্তমানে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে। দেশটির কর্তৃপক্ষ আল-কায়েদা এবং ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যুক্ত গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করছে। এসব গোষ্ঠী সাহেল অঞ্চলের বিশাল অংশ দখল করে রেখেছে।