Dhaka ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের প্রতি অতিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী বরারবর আবেদন

গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের অসুভনিয় আচারনে অতিষ্ট জেলাবাসী।কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর তাঁর কার্যালয়ের ৮৪ জন কর্মচারি নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ভোররাত পর্যন্ত চালানোর কারণে দুরের নারী প্রার্থীরা বিড়ম্বনায় পড়েন। অনেকে বারান্দায় নিরাপত্তাহীনতায় রাত্রীযাপন করে সকালে বাড়ি ফেরেন।  
তিনি তাঁর অধীনস্থ কর্মচারি ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে প্রায়ই খারাপ আচরণ করেন বলে শোনা গেছে। সম্প্রতি তিনি প্রেসক্লাব সভাপতিকে তাঁর সম্মেলন কক্ষ থেকে বের করে দেন। আইনজীবিদের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ আছে। গাইবান্ধাবাসির কাছে জেলা প্রশাসক এখন আতংকের বিষয়। কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। অনেক কর্মকর্তা তাঁর ভয়ে অতিষ্ঠ হয়ে অন্যত্র বলদির চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
আবেদনে বলা হয়, এসব কিছুর মুলে জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুলের বাবা (সাবেক জেলা ও দায়রা জজ) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের খুনিদের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন বলে দম্ভ প্রকাশ করে অন্যদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে অপমান করেন। জেলা প্রশাসকের আচরণের কারণে সরকার ও জনপ্রশাসনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। তাই তাঁকে বদলি করা গাইবান্ধার মানুষের কাছে সময়ের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আবেদনকারি সাংবাদিকরা জানান, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে জেলা প্রশাসকের বদলি চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আবেদন দেওয়া হয়। কোন কাজ হয়নি। তাই সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ প্রধানমন্ত্রী বরাবরে আবেদন জানানো হয়।
https://youtu.be/jUzwZkxWV9k?si=k-WW-t-VkveccWFR

One thought on “গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের প্রতি অতিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী বরারবর আবেদন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ

ফিরতে ইচ্ছুক লেবাননে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের নথিভুক্ত হতে হবে

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের প্রতি অতিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী বরারবর আবেদন

Update Time : ০৩:৪৪:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের অসুভনিয় আচারনে অতিষ্ট জেলাবাসী।কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর তাঁর কার্যালয়ের ৮৪ জন কর্মচারি নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ভোররাত পর্যন্ত চালানোর কারণে দুরের নারী প্রার্থীরা বিড়ম্বনায় পড়েন। অনেকে বারান্দায় নিরাপত্তাহীনতায় রাত্রীযাপন করে সকালে বাড়ি ফেরেন।  
আরো পড়ুন: খুলনা বটিয়াঘাটায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে নিহত ১
তিনি তাঁর অধীনস্থ কর্মচারি ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে প্রায়ই খারাপ আচরণ করেন বলে শোনা গেছে। সম্প্রতি তিনি প্রেসক্লাব সভাপতিকে তাঁর সম্মেলন কক্ষ থেকে বের করে দেন। আইনজীবিদের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ আছে। গাইবান্ধাবাসির কাছে জেলা প্রশাসক এখন আতংকের বিষয়। কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। অনেক কর্মকর্তা তাঁর ভয়ে অতিষ্ঠ হয়ে অন্যত্র বলদির চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
আবেদনে বলা হয়, এসব কিছুর মুলে জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুলের বাবা (সাবেক জেলা ও দায়রা জজ) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের খুনিদের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন বলে দম্ভ প্রকাশ করে অন্যদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে অপমান করেন। জেলা প্রশাসকের আচরণের কারণে সরকার ও জনপ্রশাসনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। তাই তাঁকে বদলি করা গাইবান্ধার মানুষের কাছে সময়ের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আবেদনকারি সাংবাদিকরা জানান, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে জেলা প্রশাসকের বদলি চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আবেদন দেওয়া হয়। কোন কাজ হয়নি। তাই সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ প্রধানমন্ত্রী বরাবরে আবেদন জানানো হয়।
আরো পড়ুন: গাংনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
https://youtu.be/jUzwZkxWV9k?si=k-WW-t-VkveccWFR