Dhaka ০৫:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানের নির্বাচন বাতিলের দাবি সুপ্রিম কোর্টে

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ০৫:২৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৭৪ Time View

পাকিস্তানের সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন বাতিল চেয়ে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৩০ দিনের মধ্যে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে। পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসা, বিচারপতি মোহাম্মদ আলী মাজহার ও বিচারপতি মুসারাত হিলালির বেঞ্চে এই আবেদনের শুনানি হবে। আলী খান নামে এক নাগরিক আবেদনে ন্যায্যতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে বিচার বিভাগের তত্ত্বাবধানে পুনর্নির্বাচনের দাবি করেন। এতে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) ও ফেডারেল সরকারকে বিবাদী করা হয়েছে। পাশাপাশি আবেদন নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নতুন সরকার গঠনে স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়।

আরো পড়ৃন:নতুন প্রধানমন্ত্রীকে শপথ পড়াবেন না পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট!

এর আগে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমরান খানের পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা ৯২ আসনে জয় পায়। এ ছাড়া নওয়াজ শরিফের দল পিএমএল-এন ৭৫ এবং বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি ৫৪ আসনে জয় পায়। নির্বাচনে সরকার গঠনের জন্য কোনো দলই এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। তাই এই মুহূর্তে জোট সরকার গঠন নিয়ে চলছে তুমুল আলোচনা। অন্যদিকে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে নানান কর্মসূচি পালন করছে ইমরান খানের পিটিআই।

2 thoughts on “পাকিস্তানের নির্বাচন বাতিলের দাবি সুপ্রিম কোর্টে

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

পাকিস্তানের নির্বাচন বাতিলের দাবি সুপ্রিম কোর্টে

Update Time : ০৫:২৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

পাকিস্তানের সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন বাতিল চেয়ে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৩০ দিনের মধ্যে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে। পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসা, বিচারপতি মোহাম্মদ আলী মাজহার ও বিচারপতি মুসারাত হিলালির বেঞ্চে এই আবেদনের শুনানি হবে। আলী খান নামে এক নাগরিক আবেদনে ন্যায্যতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে বিচার বিভাগের তত্ত্বাবধানে পুনর্নির্বাচনের দাবি করেন। এতে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) ও ফেডারেল সরকারকে বিবাদী করা হয়েছে। পাশাপাশি আবেদন নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নতুন সরকার গঠনে স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়।

আরো পড়ৃন:নতুন প্রধানমন্ত্রীকে শপথ পড়াবেন না পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট!

এর আগে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমরান খানের পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা ৯২ আসনে জয় পায়। এ ছাড়া নওয়াজ শরিফের দল পিএমএল-এন ৭৫ এবং বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি ৫৪ আসনে জয় পায়। নির্বাচনে সরকার গঠনের জন্য কোনো দলই এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। তাই এই মুহূর্তে জোট সরকার গঠন নিয়ে চলছে তুমুল আলোচনা। অন্যদিকে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে নানান কর্মসূচি পালন করছে ইমরান খানের পিটিআই।