রাজধানীর গুলশানে পুরানো ব্যবসায়ী নুরইসলামের গড়ে ওঠা স্পা সেন্টার ঘিরে চলছে মাদক ও নারী সিন্ডিকেট। এসব সিন্ডিকেটকে গুলশানের সামাজিক পরিবেশ আজ বিপাকে। তিনি নিজেকে কখনো একজন ডেভলাপার ব্যবসায়ী আবার কখনো আদম ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়ে থাকেন। তিনি রাজধানীর মিরপুর, ফার্মগেইট, বনানী, গুলশান এলাকায় যথারিতি স্পা অড়ালে যৌনকর্মীদের পতিতা পল্লি হিসাবে গড়ে তুলেছেন। তবে তিনি নাকি বেশিরভাগ অসুস্থ থাকেন কিংবা ঢাকার বাইরে থাকেন। তার দালালচক্রটি দ্বাড়া গুলশানের একটি দি লাইফ এ্যাইড নামক একটি থেরাপি ও স্পা সেন্টার খুলে প্রকাশ্যে চলছে তার যত অপকর্ম।
এমনকি ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া নিয়েও এসব কর্মকান্ড করেছি বহুদিন ধরে। পাশাপাশি যখনই নিরাপদ স্থান খুজে পাই তখনই অবৈধ আবাসিক হোটেলগুলোতে সার্ভিস দিয়ে থাকি আমরা। কারন আমরা এসব ব্যবসা ছাড়া কিছুই বুছিনা। আর এসব ব্যবসার মূল হচ্ছে অর্থ। তাই আপনাদের মত সাংবাদিকদের দেখে নেওয়া কোন বিষয় না। তাদের বেপারোয়ায় অতিষ্ঠ গুলশানের জনসাধারন। কিন্তু এসব প্রতিষ্ঠান ভাড়া নিয়ে অতি লোভের আশায় অভিনব কৌশলে চলে তার এসব কারবার। তবে সাইফুল-রাজুর বিরুদ্ধে পূর্বেও মাদক নারী বাণিজ্যর মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। কিন্তু এসব বিষয়ে পুলিশ কিছুই জানেন না। তবে পুলিশ এসবের বিরদ্ধে কঠোর থাকলেও অর্থের বিনিময়ে তার নিকট হার মানায়। এতে করে প্রশাসনের মান ক্ষুন্ন হচ্ছে।
এসব সিন্ডকেট আইনের আওতায় এনে সমাজের শৃঙ্খলা বজায় রাখবে পুলিশ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এমনকি রয়েছে স্কর্ট সর্ভিসেরও ব্যবস্থা। তিনি এসব ব্যবসা বাড়ির মালিক ও ম্যানেজারকে অতিরিক্ত লোভ দেখিয়ে ফ্লোরটি ভাড়া নিয়েছেন এবং বাড়ি মালিককে নিয়মিত সুন্দরী নারী ও মদকের সাপ্লাই দিয়ে তাদেরকে ম্যানেজ করে তার অবৈধ প্রতিষ্ঠানটি।
তবে তার দালালচক্ররা সুন্দরী মেয়েদের টার্গেট করে উচ্চ বেতনের চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে উক্ত অবৈধ স্পা সেন্টারে নিয়ে এসে তাদেরকে দিয়ে যৌন বাণিজ্য করতে বাধ্য করে বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে রাজধানীজুড়ে রয়েছে তার নারী সিন্ডিকেটের একটি দালাল চক্র। যারা রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে বৃত্তবান পুরুষদের খদ্দের হিসেবে যোগান দিয়ে থাকেন।
এমনকি তাদেরকে সুন্দরী নারী দিয়ে ব্ল্যাকমেইলও করেন। তথ্য সূত্রে জানা গেছে, উক্ত নুরইসলাম কোন ডেভলাপার ব্যবসায়ী নয়। তার কর্মই হচ্ছে এসব ব্যবসা। এমনকি এসব ব্যবসায় মাদকসহ একাধিক মামলাও রয়েছে বনানী ও গুলশান থানায়। একাধিক মমলা হওয়ার পরও তিনি এসব ব্যবসা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারেননি। তার অণ্যতম কারন হচ্ছে তিনি শিখেছেন এসব ব্যবসা। আর এসব ব্যবসায় তিনি আজ কোটিপতি বলে জানা গেছে। আরো বিস্তারতি আসছে…