Dhaka ০১:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুয়াকাটায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

কুয়াকাটায় একই ঘর থেকে আরিফ হোসেন (২৫)ও তার স্ত্রীর  রিয়া মনি ( ২২) এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি ) দিবাগত রাত ১টার দিকে লতাচাপলি ইউপির ৭ নং ওয়ার্ড এর পশ্চিম আসালত খাঁ পাড়া  থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। মৃত আরিফ হোসেনের বাবার নাম আলী হোসেনের । 
স্থানীয়রা জানান, আরিফ পেশায় একজন ফটোগ্রাফার। তিনি কুয়াকাটায় পর্যটকদের ছবি তুলে রোজগার করতেন। তার বাবা-মা দুজনে ঢাকায় থাকেন। কিছুদিন আগে জমি কিনে এখানে ঘর তৈরি করেন আরিফ। স্বামী স্ত্রী দুজনে দুপুরে তার মিস্ত্রিপাড়া আত্মীয় বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে আসেন। কি নিয়ে কি হয়েছে তেমন কোন কিছু কেউ বলতে পারেনি। তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল বলে শুনেছেন প্রতিবেশীরা।
রাত ১২টার দিকে এ দম্পত্তির একমাত্র শিশু কন্যার কান্নার আওয়াজ শুনে ঐ বাড়িতে যায় স্বজনরা। পরে রিয়া এবং আরিফকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান তারা। এসময় শিশু সুমাইয়া বাবার ঝুলন্ত মরদেহের দিকে তাকিয়ে কাঁদছিল।
মৃত আরিফের ভাগ্নে খাইরুল জানান, তিনি গিয়ে তার মামাকে ঘরে এবং মামানিকে বারান্দায় ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। মহিপুর থানার ওসি আনোয়ার তালুকদার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। রিপোর্ট লেখার আগ পর্যন্ত লাশ মহিপুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরাদেহ দুটি পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হবে।
https://www.youtube.com/watch?v=v7TcBHiWwzU
আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

কুয়াকাটায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

Update Time : ০৮:১৮:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
কুয়াকাটায় একই ঘর থেকে আরিফ হোসেন (২৫)ও তার স্ত্রীর  রিয়া মনি ( ২২) এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি ) দিবাগত রাত ১টার দিকে লতাচাপলি ইউপির ৭ নং ওয়ার্ড এর পশ্চিম আসালত খাঁ পাড়া  থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। মৃত আরিফ হোসেনের বাবার নাম আলী হোসেনের । 
আরো পড়ুন:ঝিনাইদহে জামিলা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
স্থানীয়রা জানান, আরিফ পেশায় একজন ফটোগ্রাফার। তিনি কুয়াকাটায় পর্যটকদের ছবি তুলে রোজগার করতেন। তার বাবা-মা দুজনে ঢাকায় থাকেন। কিছুদিন আগে জমি কিনে এখানে ঘর তৈরি করেন আরিফ। স্বামী স্ত্রী দুজনে দুপুরে তার মিস্ত্রিপাড়া আত্মীয় বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে আসেন। কি নিয়ে কি হয়েছে তেমন কোন কিছু কেউ বলতে পারেনি। তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল বলে শুনেছেন প্রতিবেশীরা।
রাত ১২টার দিকে এ দম্পত্তির একমাত্র শিশু কন্যার কান্নার আওয়াজ শুনে ঐ বাড়িতে যায় স্বজনরা। পরে রিয়া এবং আরিফকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান তারা। এসময় শিশু সুমাইয়া বাবার ঝুলন্ত মরদেহের দিকে তাকিয়ে কাঁদছিল।
আরো পড়ুন:প্লে-অফ খেলতে যে সমীকরণের মুখোমুখি খুলনা ও বরিশাল
মৃত আরিফের ভাগ্নে খাইরুল জানান, তিনি গিয়ে তার মামাকে ঘরে এবং মামানিকে বারান্দায় ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। মহিপুর থানার ওসি আনোয়ার তালুকদার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। রিপোর্ট লেখার আগ পর্যন্ত লাশ মহিপুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরাদেহ দুটি পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হবে।
https://www.youtube.com/watch?v=v7TcBHiWwzU